প্রকাশ দে, শারদীয় দুর্গাপূজার প্রাক্কালে জুম অ্যাপের মাধ্যমে শুধু নারীদের অংশগ্রহণে জাতীয় পর্যায়ে শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনি প্রতিযোগিতা-২০২০ চট্টগ্রাম বিভাগের পর্ব সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের মহানগর ও ১১ জেলার প্রতিযোগীরা শুক্রবার (৯ অক্টোবর) সকাল ১০টায় এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেন।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ-চট্টগ্রাম জেলা শাখার আয়োজনে বাংলাদেশ হিন্দু ফাউন্ডেশন মিলনায়তন থেকে সব প্রতিযোগীকে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত করা হয়। প্রতিযোগিতার শুরুতে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল কুমার পালিত, কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি প্রিয় রঞ্জন দত্ত, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক পদ্মাবতী দেবী, চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার দেব, কক্সবাজার জেলার সভাপতি অ্যাডভোকেট রণজিত দাশ, সাধারণ সম্পাদক ও ট্রাস্টি বাবুল শর্মা, লক্ষ্মীপুর জেলার সভাপতি শঙ্কর মজুমদার, কুমিল্লা জেলার সভাপতি নির্মল পাল, ফেনী জেলার সাধারণ সম্পাদক সুসেন শীল, চাঁদপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক তমাল কুমার ঘোষ, রাঙামাটি জেলার সভাপতি অমর দে, খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক সভাপতি সাংবাদিক তরুণ ভট্টাচার্য, লক্ষ্মীপুর জেলার সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জহরলাল ভৌমিক, নোয়াখালী জেলার সাধারণ সম্পাদক কিশোর শীল।
প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন অ্যাডভোকেট নিতাই প্রসাদ ঘোষ, অধ্যাপক জয়া দত্ত, অধ্যাপক কাবেরী দাশ ও অধ্যাপক স্বর্ণা দত্ত। প্রতিযোগিতায় সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক শিপুল কুমার দে।চট্টগ্রাম বিভাগ পর্বে শঙ্খধ্বনি প্রতিযোগিতায় রূপনা পাল প্রথম, প্রিয়া ঘোষ দ্বিতীয়, মিলি রানী দাস তৃতীয় এবং উলুধ্বনি প্রতিযোগিতায় বিউটি রানী দেবী প্রথম, কণিকা রানী দাস দ্বিতীয় ও নূপুর মহাজন তৃতীয় স্থান অধিকার করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগ পর্বে বিজয়ী প্রতিযোগীরা জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেবেন।বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রেক্ষিতে বিরাজমান সামাজিক পরিবেশে যে যার অবস্থান থেকে প্রযুক্তির মাধ্যমে শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনি প্রতিযোগিতায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। ভবিষ্যতে করোনামুক্ত পরিবেশেও অনুরূপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য প্রতিযোগীদের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিপুল কান্তি দত্ত, বিশ্বজিৎ পালিত, কল্লোল সেন, বিকাশ মজুমদার, দোলন মজুমদার, রূপক শীল, নিউটন সরকার, সুভাষ চৌধুরী টাংকু, অনুপ রক্ষিত, হরিপদ চৌধুরী বাবুল, সব্যসাচী দেব টিপু, মৃণাল দাশ, জয়রাজ শীল। কারিগরী সহায়তায় ছিলেন প্রবীর পাল ও সন্দীপন সেন।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ-চট্টগ্রাম জেলা শাখার আয়োজনে বাংলাদেশ হিন্দু ফাউন্ডেশন মিলনায়তন থেকে সব প্রতিযোগীকে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত করা হয়। প্রতিযোগিতার শুরুতে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল কুমার পালিত, কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি প্রিয় রঞ্জন দত্ত, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক পদ্মাবতী দেবী, চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার দেব, কক্সবাজার জেলার সভাপতি অ্যাডভোকেট রণজিত দাশ, সাধারণ সম্পাদক ও ট্রাস্টি বাবুল শর্মা, লক্ষ্মীপুর জেলার সভাপতি শঙ্কর মজুমদার, কুমিল্লা জেলার সভাপতি নির্মল পাল, ফেনী জেলার সাধারণ সম্পাদক সুসেন শীল, চাঁদপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক তমাল কুমার ঘোষ, রাঙামাটি জেলার সভাপতি অমর দে, খাগড়াছড়ি জেলার সাবেক সভাপতি সাংবাদিক তরুণ ভট্টাচার্য, লক্ষ্মীপুর জেলার সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জহরলাল ভৌমিক, নোয়াখালী জেলার সাধারণ সম্পাদক কিশোর শীল।
প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন অ্যাডভোকেট নিতাই প্রসাদ ঘোষ, অধ্যাপক জয়া দত্ত, অধ্যাপক কাবেরী দাশ ও অধ্যাপক স্বর্ণা দত্ত। প্রতিযোগিতায় সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন অধ্যাপক শিপুল কুমার দে।চট্টগ্রাম বিভাগ পর্বে শঙ্খধ্বনি প্রতিযোগিতায় রূপনা পাল প্রথম, প্রিয়া ঘোষ দ্বিতীয়, মিলি রানী দাস তৃতীয় এবং উলুধ্বনি প্রতিযোগিতায় বিউটি রানী দেবী প্রথম, কণিকা রানী দাস দ্বিতীয় ও নূপুর মহাজন তৃতীয় স্থান অধিকার করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগ পর্বে বিজয়ী প্রতিযোগীরা জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেবেন।বৈশ্বিক মহামারী করোনার প্রেক্ষিতে বিরাজমান সামাজিক পরিবেশে যে যার অবস্থান থেকে প্রযুক্তির মাধ্যমে শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনি প্রতিযোগিতায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন। ভবিষ্যতে করোনামুক্ত পরিবেশেও অনুরূপ প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য প্রতিযোগীদের পক্ষ থেকে দাবি জানানো হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিপুল কান্তি দত্ত, বিশ্বজিৎ পালিত, কল্লোল সেন, বিকাশ মজুমদার, দোলন মজুমদার, রূপক শীল, নিউটন সরকার, সুভাষ চৌধুরী টাংকু, অনুপ রক্ষিত, হরিপদ চৌধুরী বাবুল, সব্যসাচী দেব টিপু, মৃণাল দাশ, জয়রাজ শীল। কারিগরী সহায়তায় ছিলেন প্রবীর পাল ও সন্দীপন সেন।
No comments:
Post a Comment