আজ ২১শে জুন ২০ ঘড়ির কাটা তখন দুপুর ২টার মতো বাজে তখন দেখছি কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ অফিসের এক কর্মচারী বিদ্যুৎ বিলের কাগজ নিয়ে আমাদের এলাকায় আসছেন তারপর সেই বিদ্যুৎ অফিসের লোকটা আমার কাছে এসে হাত বাড়িয়ে বিদ্যুৎ বিলের কাগজটা হাতে দেন, তখন আমি হাত বাড়িয়ে তার কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিলের কাগজটা আমার হাতে নেই। হাতে নিয়ে লক্ষ করছি বিল দেওয়ার শেষ তারিখটা কবে, পরে তারিখের দিকে চোখে পরতেই দেখি বিল দেওয়ার শেষ তারিখ ২১শে জুন ২০ আমি অবাক হয়ে গেলাম এটা কিকরে সম্ভব করলেন বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন! তারপর সাথে সাথে ফোন করি কিশোরগঞ্জের বিদ্যুৎ অফিসে একজন লোক ফোন রিসিভ করেন তাকে আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই আজ বিদ্যুৎ বিলের কাগজ দিয়ে গেলেন তখন দুপুর ২টা বাজে আবার বিল দেওয়ার শেষ তারিখ আজ ২১শে জুন তাহলে আমি বিদ্যুৎ বিল জমা দিবো কখন ব্যাংক তো বন্ধ হয়ে গেছে তখন বিদ্যুৎ অফিসের লোকটা আমাকে বলেন ভাই কিছু করার নাই আপনি বিকাশে বিলটা দিয়ে দিন নাহলে আমাদের কিছু করার নাই! তারপর আমি বললাম ভাই এটা আপনি কি বলছেন বুঝতে পেরেছেন তখন সেই লোকটা বলে ভাই আমার বুঝার দরকার নাই এই কথা বলে সাথে ফোনটা কেটে দেয়। তাহলে আপনারা সকলেই চিন্তা ভাবনা করে দেখেন কিশোরগঞ্জের বিদ্যুৎ অফিসের কি সাঙ্ঘাতিক দুরবস্থা পরিস্থিতি চলছে! তারপর দেশে করোনা ভাইরাসের মহামারী পরিস্থিতি চলছে সাধারণ নিম্নয়ায়ের নিম্নবিত্ত মানুষজন ঠিক মতো খেতে পারছেন না তারউপর বিদ্যুৎ বিলের কাগজ ধরিয়ে দিয়ে বলছেন আমাদের কিছুই করার নাই! তারমানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মানুষ মরে যাক তাতে কোন দুঃখ্য নাই কিন্তু সরকারকে আগে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে!!! তাহলে এটা কি মরার উপর বিষফোড়া নয়???
Post Top Ad
Home
দেশজুড়ে
মহামারী করোনা ভাইরাসে মানুষ নাখেয়ে মরে যাক সেটা দেখার সময় নেই আগে বিদ্যুৎ বিল জমা দিন!
মহামারী করোনা ভাইরাসে মানুষ নাখেয়ে মরে যাক সেটা দেখার সময় নেই আগে বিদ্যুৎ বিল জমা দিন!
আজ ২১শে জুন ২০ ঘড়ির কাটা তখন দুপুর ২টার মতো বাজে তখন দেখছি কিশোরগঞ্জ বিদ্যুৎ অফিসের এক কর্মচারী বিদ্যুৎ বিলের কাগজ নিয়ে আমাদের এলাকায় আসছেন তারপর সেই বিদ্যুৎ অফিসের লোকটা আমার কাছে এসে হাত বাড়িয়ে বিদ্যুৎ বিলের কাগজটা হাতে দেন, তখন আমি হাত বাড়িয়ে তার কাছ থেকে বিদ্যুৎ বিলের কাগজটা আমার হাতে নেই। হাতে নিয়ে লক্ষ করছি বিল দেওয়ার শেষ তারিখটা কবে, পরে তারিখের দিকে চোখে পরতেই দেখি বিল দেওয়ার শেষ তারিখ ২১শে জুন ২০ আমি অবাক হয়ে গেলাম এটা কিকরে সম্ভব করলেন বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন! তারপর সাথে সাথে ফোন করি কিশোরগঞ্জের বিদ্যুৎ অফিসে একজন লোক ফোন রিসিভ করেন তাকে আমি জিজ্ঞেস করলাম ভাই আজ বিদ্যুৎ বিলের কাগজ দিয়ে গেলেন তখন দুপুর ২টা বাজে আবার বিল দেওয়ার শেষ তারিখ আজ ২১শে জুন তাহলে আমি বিদ্যুৎ বিল জমা দিবো কখন ব্যাংক তো বন্ধ হয়ে গেছে তখন বিদ্যুৎ অফিসের লোকটা আমাকে বলেন ভাই কিছু করার নাই আপনি বিকাশে বিলটা দিয়ে দিন নাহলে আমাদের কিছু করার নাই! তারপর আমি বললাম ভাই এটা আপনি কি বলছেন বুঝতে পেরেছেন তখন সেই লোকটা বলে ভাই আমার বুঝার দরকার নাই এই কথা বলে সাথে ফোনটা কেটে দেয়। তাহলে আপনারা সকলেই চিন্তা ভাবনা করে দেখেন কিশোরগঞ্জের বিদ্যুৎ অফিসের কি সাঙ্ঘাতিক দুরবস্থা পরিস্থিতি চলছে! তারপর দেশে করোনা ভাইরাসের মহামারী পরিস্থিতি চলছে সাধারণ নিম্নয়ায়ের নিম্নবিত্ত মানুষজন ঠিক মতো খেতে পারছেন না তারউপর বিদ্যুৎ বিলের কাগজ ধরিয়ে দিয়ে বলছেন আমাদের কিছুই করার নাই! তারমানে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মানুষ মরে যাক তাতে কোন দুঃখ্য নাই কিন্তু সরকারকে আগে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হবে!!! তাহলে এটা কি মরার উপর বিষফোড়া নয়???
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Post Top Ad
আপনার বিজ্ঞাপন দিন।
No comments:
Post a Comment